নবিজির জন্মদিন — ঈদে মিলাদুন্নবি উদ্‌যাপন কি ইসলাম ও সুন্নাহর অন্তর্ভুক্ত?

সালাফি দাওয়াহ বাংলা
নবিজির জন্মদিন ও এ জাতীয় অন্যান্য অনুষ্ঠান পালনের হুকুম (বিধান) কী?


মাদের মানসে এ ব্যাপারে কোনো সংশয় থাকা উচিত নয় যে, আল্লাহ (আযযা ওয়া জাল) উম্মাহর জন্য দ্বীনকে পরিপূর্ণ করেছেন এবং তাদের ওপর তাঁর নিয়ামাত সম্পূর্ণ করেছেন, যেভাবে তিনি (জাল্লা ওয়া আলা) বলেছেন:


ٱلۡيَوۡمَ أَكۡمَلۡتُ لَكُمۡ دِينَكُمۡ وَأَتۡمَمۡتُ عَلَيۡكُمۡ نِعۡمَتِي وَرَضِيتُ لَكُمُ ٱلۡإِسۡلَٰمَ دِينٗاۚ
আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পরিপূর্ণ করলাম এবং তোমাদের ওপর আমার নিয়ামাত সম্পূর্ণ করলাম, আর তোমাদের জন্য ইসলামকে দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম। [সূরা আল-মায়িদাহ: ৩]

তাছাড়া, আল্লাহ তাঁর নবিকে (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এই দুনিয়া থেকে তখনই নিয়ে গেছেন যখন তিনি দ্বীনের প্রচার সমাপ্ত করেছেন, এবং আল্লাহ তাঁর মাধ্যমে শরিয়াহকে পরিপূর্ণ করেছেন। রাসূল () এমন কোনো সৎকাজ বাদ দেননি যা আল্লাহর নৈকট্য এনে দেয়; বরং তিনি মানুষকে এর দিকে পথপ্রদর্শন করেছেন। আর তিনি এমন কোনো মন্দ কাজ থেকে সতর্ক না করে থাকেননি যা মানুষকে আল্লাহর কাছ থেকে দূরে নিয়ে যায়। আহমাদ ও ইবনু খুজাইমাহ বর্ণনা করেছেন যে, নবি () বলেছেন:
তাঁর শপথ যাঁর হাতে আমার প্রাণ, জান্নাতের নিকটবর্তী করে এবং জাহান্নাম থেকে দূরে নেয় এমন কোনো বিষয় নেই যা আমি তোমাদেরকে করতে আদেশ করিনি। আর জাহান্নামের নিকটবর্তী করে এবং জান্নাত থেকে দূরে নিয়ে যায় এমন কোনো জিনিস নেই যা আমি তোমাদেরকে করতে নিষেধ করিনি।

সুতরাং, হিদায়াতপ্রাপ্ত ব্যক্তি সেই যে রাসূল () যা নিয়ে এসেছেন তার প্রতি আত্মসমর্পণ করে এবং মেনে চলে। আর দ্বীন ও শরিয়াহয় এমন কোনো বিষয় প্রবর্তন করা কারও জন্য জায়েয নয় যা আল্লাহ বিধান হিসেবে নাযিল করেননি। বুখারি (২৬৯৭) ও মুসলিম (১৭১৮) বর্ণনা করেছেন যে আয়িশাহ (রাদিয়াল্লাহু আনহা) বলেছেন, আল্লাহর রাসূল () বলেছেন:

مَنْ أَحْدَثَ فِي أَمْرِنَا هَذَا مَا لَيْسَ مِنْهُ فَهُوَ رَدٌّ
যে ব্যক্তি আমাদের এই দ্বীনের মধ্যে এমন বিষয় প্রবর্তন করবে যা এর অন্তর্ভুক্ত নয়, তা প্রত্যাখ্যাত।

মুসলিম তাঁর সহিহে (১৭১৮) আয়িশা (রাদিয়াল্লাহু আনহা) থেকে আরও বর্ণনা করেন:

مَنْ عَمِلَ عَمَلًا لَيْسَ عَلَيْهِ أَمْرُنَا فَهُوَ رَدٌّ
যে ব্যক্তি এমন আমল করবে যা আমাদের দ্বীনের অন্তর্ভুক্ত নয়, তা প্রত্যাখ্যাত।

(فَهُوَ رَدٌّ) পরিভাষাটির অর্থ হলো, এই ইবাদাতটি আল্লাহর কাছে সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাখ্যাত, তাই তা নিষিদ্ধ। কারণ, আল্লাহ কাউকেই তাঁর দ্বীনে বাড়ানো এবং তাতে নতুন কিছু সংযোজন করার অনুমোদন দেননি। বিপরীতে, আল্লাহ (আযযা ওয়া জাল) তাঁর কিতাবে এর নিন্দা করেছেন এবং নিষিদ্ধ করেছেন, যেমন তাঁর বাণী:

أَمْ لَهُمْ شُرَكَاءُ شَرَعُوا لَهُم مِّنَ الدِّينِ مَا لَمْ يَأْذَن بِهِ اللَّهُ ۚ
তাদের জন্য কি এমন কিছু শরিক আছে, যারা তাদের জন্য দ্বীনের বিধান দিয়েছে, যার অনুমতি আল্লাহ দেননি? [সূরা আশ-শুরা: ২১]

মুসলিম তাঁর সহিহে (৮৬৭) জাবির (রাদিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণনা করেছেন, নবিজি () জুমার খুতবায় বলতেন:

أَمَّا بَعْدُ فَإِنَّ خَيْرَ الْحَدِيثِ كِتَابُ اللَّهِ وَخَيْرُ الْهُدَى هُدَى مُحَمَّدٍ وَشَرُّ الأُمُورِ مُحْدَثَاتُهَا وَكُلُّ بِدْعَةٍ ضَلاَلَةٌ
সর্বোত্তম কথা আল্লাহর কিতাব এবং সর্বোত্তম রীতি মুহাম্মাদ ()-এর রীতি। আর (দ্বীনে) নিকৃষ্টতম কাজ হলো নব আবিষ্কৃত বিষয়সমূহ (বিদআত) এবং প্রত্যেক বিদআত ভ্রষ্টতা।

আল্লাহর রাসূল () এবং তাঁর সাহাবাদের দ্বীনে নতুন বিষয় প্রবর্তন করতে নিষেধ করা সম্পর্কিত বর্ণনাসমূহ এতো বেশি যে এই সংক্ষিপ্ত আলোচনায় সেসব উল্লেখ করা সম্ভব নয়। তবে, নবিজির () জন্মদিন সম্পর্কে প্রশ্নের উত্তর এই বর্ণনাগুলোর ওপরই প্রতিষ্ঠিত।

নবি () নিজে জন্মদিন পালন করেননি এবং তিনি আল্লাহর শরিয়াহ অনুযায়ী মানুষকে উপদেশ দিয়েছেন ও শিক্ষা দিয়েছেন। তিনি তাদের আদেশ দিয়েছেন, উৎসাহিত করেছেন এবং তাদেরকে এমন সবকিছুর দিকে পথপ্রদর্শন করেছেন যা তাদের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে এবং তাদের রবকে (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) সন্তুষ্ট করবে। তাঁর জীবদ্দশায় এবং তাঁর মৃত্যুর পরেও তাঁর সাহাবিরা তাঁদের নবির () জন্মদিনকে পালন বা স্মরণের জন্য এককভাবে নির্ধারণ করে উদ্‌যাপন করেননি – অথচ নবিদের পরে তাঁরাই ছিলেন মানবজাতির মধ্যে সর্বাধিক জ্ঞানী এবং সর্বোত্তম হিদায়াতপ্রাপ্ত। প্রতিটি ভালো কাজে তাঁরা ছিলেন সবচেয়ে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবং সৎকর্ম সম্পাদনে সবচেয়ে আগ্রহী। তাঁদের পরই প্রথম যুগের হিদায়াহ ও ইলমের ইমামদের আগমন ঘটেছিল যারা ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ যুগের অন্তর্ভুক্ত। তবুও তাঁদের কেউই নবির () জন্মদিন পালন করেননি।

এই প্রথাটি নবি () এবং তাঁর সাহাবিদের (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) শতাব্দী পরে পরবর্তীতে আসা লোকেদের দ্বারা উদ্ভাবিত হয়। তারা কোনো দলিল ছাড়াই এই উদ্‌যাপনটি চালু করে, তারপর মানুষ তাদের অন্ধভাবে অনুসরণ (তাকলিদ) করতে থাকে এবং তা প্রসিদ্ধ হয়ে যায়, আমাদের এই সময় পর্যন্ত। যদিও এটির প্রচলনের পক্ষে তাদের একজনও ওয়াহি থেকে, কিংবা প্রথম যুগ থেকে, অথবা চার ইমামের কাছ থেকে কোনো দলিল উপস্থাপন করতে পারে না।


নবিজির () জন্মোৎসবের এই বিদআত সর্বপ্রথম চালু করে বানু উবাইদ আল-কাদ্দাহ গোত্র—যারা নিজেদেরকে ফাতিমিদ বলে দাবি করতো। ইমাম আয-যাহাবি ‘আস-সিয়ার’-এ (১৫/১৪১) উল্লেখ করেছেন যে তারা ছিল বাতিনি, রাফিদি ও ইসমাঈলি শিয়া। সুন্নাহ বা ইসলামের সাথে এর উৎসের কোনো সম্পর্ক নেই। তারা আলি ইবনু আবি তালিব, ফাতিমা, হাসান ও হুসাইন (আল্লাহ তাঁদের প্রতি সন্তুষ্ট হোন)-এর জন্মদিনও উদ্‌যাপন করতো—এমনকি ক্রিসমাসও। তারা আব্বাসীয় শাসনামলে আবির্ভূত হয় এবং ৩৬০ হিজরি থেকে মিশর শাসন করতে থাকে। তারা বিশ্বাস করতো যে আল্লাহ সৃষ্টির মাঝে অবস্থান করেন; ওয়াহির গূঢ় রহস্যময় ব্যাখ্যা রয়েছে যার জ্ঞান শুধু তাদের উলামা ও ‘পীর-দরবেশ’-রাই রাখে—যে কারণে সে যুগের আহলুস সুন্নাহর শ্রেষ্ঠ উলামারা তাদেরকে কুফফার (অবিশ্বাসী) বলে বিবেচনা করতেন। তাদের আগে রাসুলুল্লাহ ()-এর জন্মোৎসব (মাওলিদ) পালনের কোনো অস্তিত্ব ছিল না।

সকল মুসলিমের ওপর কর্তব্য হলো, আল্লাহর রাসূল () এবং তাঁর সাহাবাদের (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) পথ ও পদ্ধতি মেনে চলা, এতে অভ্যস্ত হওয়া, কারণ, এটাই সরল পথ ও ইসলামের শক্তিশালী, অটল মানহাজ (কর্মপদ্ধতি) যা পূর্ববর্তী জাতিদের দূর্নীতি ও বিকৃতি থেকে রক্ষা করে। আহমাদ ইবনু হাম্বল তাঁর ‘মুসনাদ’-এ (৪১৩১) এবং আদ-দারিমি তাঁর ‘মুকাদ্দিমাহ’-য় (২০২) বর্ণনা করেছেন, ‘আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ বলেছেন:

خط لنا رسول الله صلى الله عليه وسلم خطا، ثم قال: هذا سبيل الله، ثم خط خطوطاً عن يمينه وعن شماله، ثم قال: هذه سبل متفرقة، على كل سبيل منها شيطان يدعو إليه، ثم قرأ: وَأَنَّ هَذَا صِرَاطِي مُسْتَقِيمًا فَاتَّبِعُوهُ وَلاَ تَتَّبِعُواْ السُّبُلَ فَتَفَرَّقَ بِكُمْ عَن سَبِيلِهِ

রাসূল () আমাদের সামনে মাটিতে একটি রেখা টানলেন। সে রেখার উপর হাত রেখে বললেন, এটা হলো আল্লাহর পথ। অতঃপর সে রেখার ডানে ও বামে আরো অনেকগুলো রেখা অঙ্কন করে বললেন, এ সবগুলোই পথ। তবে এসব পথের মাথায় একজন করে শয়তান দাঁড়িয়ে আছে। সে সর্বদা মানুষকে ঐ পথের দিকে আহ্বান করছে। এ কথা বলার পর রাসূল () কুরআনের এই আয়াতটি পাঠ করলেন: ‘আর এ পথই আমার সরল পথ। সুতরাং তোমরা তার অনুসরণ কর এবং অন্যান্য পথ অনুসরণ করো না, তাহলে তা তোমাদেরকে তাঁর পথ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে।’ [সূরা আল-আনআম: ১৫৩]

আর আল্লাহ তাআলা বলেছেন:

وَمَا آتَاكُمُ الرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهَاكُمْ عَنْهُ فَانتَهُوا ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ

রাসূল তোমাদেরকে যা দেন তা তোমারা গ্রহণ করো এবং যা থেকে তোমাদেরকে নিষেধ করেন তা থেকে বিরত থাকো এবং তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন করো; নিশ্চয় আল্লাহ শাস্তি দানে কঠোর। [সূরা আল-হাশর: ৭]

রাসূল () তাঁর উম্মাহর জন্য অনুকরণীয় আদর্শ স্থাপন করে গেছেন এবং তাঁর () চেয়ে উত্তম আদর্শ আর নেই:

لَّقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللَّهِ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ لِّمَن كَانَ يَرْجُو اللَّهَ وَالْيَوْمَ الْآخِرَ وَذَكَرَ اللَّهَ كَثِيرًا
অবশ্যই তোমাদের জন্য রাসূলুল্লাহর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ, তাদের জন্য যারা আল্লাহ ও পরকাল প্রত্যাশা করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে। [সূরা আল-আহযাব: ২১]

আর তাঁর আদর্শে তাঁর জন্মদিন উদ্‌যাপন করার কোনো উপস্থিতি নেই। নবিজি বিদআত থেকে নিষেধ করেছেন: ‘এবং যা থেকে তোমাদেরকে নিষেধ করে তা থেকে বিরত থাকো এবং তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন করো’, যেমনটা ওপরের আয়াতে এসেছে।

সুতরাং, এ সকল প্রমাণাদি আপনার জন্য সুস্পষ্ট করবে যে, এসব উদ্‌যাপন হলো বিদআত (নতুন আবিষ্কৃত বিষয়) – এবং সকল মুসলিমের ওপর কর্তব্য হলো এসব পরিত্যাগ করা, এসব থেকে দূরে থাকা এবং নিজের আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব ও পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে এই অচেনা-অজানা (অপরিচিত) ও বহিরাগত প্রচলনের বিরুদ্ধে সাবধান করা। মুসলিমদের ওপর ওয়াজিব হলো দ্বীনের বুঝ অর্জন করা এবং নবিজির () সীরাহ (জীবনী) অধ্যয়নকে গুরুত্ব দেওয়া – তাতেই রয়েছে মুসলিমদের জন্য পরিপূর্ণতা, এবং এসব নতুনত্ব ও বিদআতের প্রয়োজন উম্মাহর নেই।

অনুরূপভাবে, ইসরা ও মিরাজ (রাতের ভ্রমণ ও আসমানসমূহে আরোহণ)-এর রাতের বেলায়ও। আহলুল ইলমদের সবচেয়ে সঠিক বক্তব্য হলো যে, এর তারিখ অজানা এবং সকল আহাদিস যা এর তারিখ উল্লেখ করে সেগুলোর সবই দুর্বল, অপ্রতিষ্ঠিত ও অপ্রমাণিত। যে ব্যক্তিই দাবি করে যে ২৭ রজবের রাত ইসরা ও মিরাজের রাত, সে বড়ো ভুলে পতিত, কারণ শরিয়াহয় এই দাবির সমর্থনে এমন কিছুই নেই। এমনকি, আমরা যদি তর্কের খাতিরে মেনেও নিই যে তারিখটি জানা ছিল, তবুও একে উদ্‌যাপনের সময় হিসেবে প্রমাণ করার কোনো দলিল নেই। বরং, এটি একটি নবআবিষ্কৃত বিষয় (বিদআত), যেহেতু আল্লাহ কাউকেই এই উৎসবগুলো দ্বীনে প্রবর্তনের কোনো কর্তৃত্ব বা অনুমোদন দেননি। যদি এই উৎসবগুলো জায়েয ও শরিয়াহ কর্তৃক অনুমোদিত হতো, আল্লাহর রাসূল () এবং তাঁর সাহাবারা (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) এতে আমাদের অগ্রবর্তী হতেন এবং তাঁদের পরে আসা লোকেদেরকে এই উৎসব পালনে উৎসাহ প্রদান করতেন। যেহেতু পরবর্তী শতাব্দীর কিছু মুবতাদি (বিদআতি) ছাড়া তা কেউ করেনি ও সমর্থন জানায়নি, সুতরাং, তা প্রমাণ করে যে এটি একটি বিদআত, পথভ্রষ্টতা এবং সত্যিকার ইসলামি বিশ্বাসের ওপর তা একটি অনুপ্রবেশ।

সুতরাং, যদি আপনার বাবা বা মা এই জন্মদিন উদ্‌যাপন করেন, তাদের সাথে নম্রভাবে কথা বলুন, এবং ইবরাহিম (আলাইহিস সালাম) যেভাবে তাঁর পিতাকে বলেছিলেন, সেভাবে বলুন:

يَا أَبَتِ إِنِّي قَدْ جَاءنِي مِنَ الْعِلْمِ مَا لَمْ يَأْتِكَ فَاتَّبِعْنِي أَهْدِكَ صِرَاطًا سَوِيًّا
হে আমার পিতা! আমার কাছে এমন জ্ঞান এসেছে যা আপনার কাছে আসেনি; কাজেই আমার অনুসরণ করুন, আমি আপনাকে সঠিক পথের দিশা দেবো। [সূরা মারইয়াম: ৪৩]


এই নিবন্ধটি শাইখ ইবনু বায (রাহিমাহুল্লাহ) কর্তৃক ঈদে মিলাদুন্নবি উদ্‌যাপন সংক্রান্ত একটি প্রশ্নের উত্তরের ওপর ভিত্তি করে সংযোজন ও সম্পাদন করা হয়েছে, যা ‘আত-তাহজির মিনাল বিদআহ’ নামক গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে, (পৃ. ৪৬-৪৯) | abukhadeejah.com
পরবর্তী পোস্ট পূর্ববর্তী পোস্ট
কোনো কমেন্ট নেই
কমেন্ট করুন
comment url